মিঃ রহমত তার জমিতে প্রচুর পরিমাণে ইউরিয়া সার, সেচ ও কীটনাশক প্রয়োগের মাধ্যমে ব্রি ধান ২৮ জাতের ধান উৎপাদন করেন। এতে তার সংলগ্ন জমির তুলনায় ফলন বেশি হয়। কিন্তু পাশের গ্রামের সুমন তার জমিতে অ্যাজোলা চাষ করে মাটিতে মিশিয়ে ব্রি ধান ২৮ জাতের ধানের চাষ করেন। তার জমির দশ মিটারের মধ্যে অন্য কোনো জাতের ধান চাষ হয়নি। তিনি রোগিংসহ সকল পরিচর্যা করেন। এতে তার উৎপাদন খরচ অনেকটা কমে গেল।
বীজ বপনের পূর্বে ছত্রাকনাশক ব্যবহারের মাধ্যমে জীবাণুমুক্ত করাকে বীজ শোধন বলে। বপনকৃত বীজ ও উৎপন্ন চারাকে রোগের সংক্রমণ থেকে রক্ষার জন্য বীজ শোধন করা প্রয়োজন।
তাছাড়া যেসব ফসলের বীজত্বক শক্ত, সেসব ফসলের বীজের সুপ্তাবস্থা (Dormancy) ভাঙার জন্য বীজ শোধন করে নিলে নির্ধারিত সময়ে অঙ্কুরোদগম ঘটে। অর্থাৎ, সুস্থ সবল চারা উৎপাদন, বীজবাহিত রোগ প্রতিরোধ, অঙ্কুরোদগম হার বৃদ্ধি ও ভালো ফলন পাওয়ার জন্য বীজ শোধন করা হয়।
আপনি আমাকে যেকোনো প্রশ্ন করতে পারেন, যেমনঃ
Are you sure to start over?